ভোলায় এগিয়ে ভোলা সরকারি কলেজ

ভোলায় এ বছর এইচএসসি পরীক্ষায় পাশের হার ৭০ দশমিক ১২। জেলায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৫জন। ৮ হাজার ৭৩৯জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬ হাজার ১২৮জন পাশ করেছে।

ভোলা সরকারি কলেজে পাশের হার ৯৪ দশমিক ৭২। কলেজটিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৭ জন। ৩৯৮জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৭৮জন পরীক্ষা দিয়ে কলেজটি ভোলা জেলার মধ্যে পাশের হারে এগিয়ে আছে। চরফ্যাশন উপজেলার বেগম রহিমা ইসলাম কলেজে পাশের হার ৯৪ দশমিক ২৩। জিপিএ-৫ পেয়েছে একটি। ৫৯৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫৬৪জন পাশ করেছে। সদর উপজেলার বাংলাবজার ফাতেমা খানম কলেজে পাশের হার ৯২ দশমিক ২৬। জিপিএ-৫ একটি। ৪৭৮জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ কলেজে পাশ করেছে ৪৪১ জন। চরফ্যাশন ফাতেমা মতিন মহিলা কলেজে পাশের হার ৮৯ দশমিক ৮৭। জিপিএ-৫ পেয়েছে চারটি। ১৫৮জন পরীক্ষা দিয়ে ১৪২জন পাশ করেছে। উপজেলার চরফ্যাশন সরকারি কলেজের পাশের হার ৭৮ দশমিক ০৩। জিপিএ-৫ পেয়েছে তিনটি। ৭১৯জন পরীক্ষা দিয়ে ৫৬১জন পাশ করেছে। একই উপজেলার জনতা বাজার ডিগ্রি কলেজের পাশের হার ৬১।

সদর উপজেলার সরকারি ফজিলাতুন্নেছা মহিলা কলেজে পাশের হার ৭৪ দশমিক ৬৪। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। ৩৭৮জন পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছে ২৮১জন। একই উপজেলার পশ্চিম বাপ্তা আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজে পাশের হার শতকরা ৭৭ দশমিক ০৮ ভাগ। কলেজটিতে ৪৮জন পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছে ৩৭জন। জাঙ্গালিয়া স্কুল এন্ড কলেজে পাশের হার শতকরা ৯০ ভাগ। আব্দুর রব স্কুল এন্ড কলেজে পাশের হার শতকরা ৫৩ ভাগ।

ভোলার জেলা প্রাশসক মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক বলেন, এবছর সারাদেশে পাশের হারের তুলনায় তুলনামূলক ভোলার ফলাফল ভালো। তবে নিয়মিত শ্রেণিকক্ষে পাঠদান, সাপ্তাহিক পরীক্ষা নেওয়াসহ শিক্ষকদের উন্নত প্রশিক্ষণ দিলে ভোলার কলেজগুলোতে শিক্ষার্থীদের ফলাফল আরও ভালো হবে বলে আশা করছি।