বিশ্ব পরিবেশ দিবসে ২০২৩ সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে অপো
![](/assets/news_photos/2024/06/24/Untitled-2 copy-image-1719245214.jpg)
প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অপো বিশ্ব পরিবেশ দিবসে এর ২০২৩ সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। চতুর্থ বার্ষিক প্রতিবেদনে টেকসই উদ্যোগের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির অগ্রগতি এবং দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা প্রকাশিত হয়েছে। "মানবজাতির জন্য প্রযুক্তি, বিশ্বের জন্য উদারতা" এই মিশনে বিশ্বাসী অপো টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে পাঁচটি মূল বিষয়ের উপর গুরুত্ব দিয়েছে: গুণসম্পন উদ্ভাবন, পরিবেশ রক্ষা, ইকোসিস্টেমের অন্তর্ভুক্তি, অপারেশন ও কমপ্লায়েন্স এবং কর্মীদের সুরক্ষা।
অপো ২০২৩ সালে প্রথমবারের মতো ২০৫০ সালের মধ্যে এর বৈশ্বিক কার্যক্রমে কার্বন নিউট্রালিটি অর্জনের প্রতিশ্রুতি দেয়। নবায়নযোগ্য শক্তির প্রয়োগ ও শক্তির সুদক্ষ ব্যবহারে উন্নতির মতো গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যে এই লক্ষ্যের দিকে অগ্রগতি দেখিয়েছে। যেমন, অপো সৌর প্যানেলের সাহায্যে বার্ষিক কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ ২৮১৯ টন কমিয়েছে এবং শক্তির দক্ষ প্রয়োগ করে উৎপাদনের মাধ্যমে আরও ৮৯৪৭ টন সাশ্রয় করেছে। প্রতিষ্ঠানটি প্যাকেজিং থেকে প্লাস্টিক অপসারণ এবং পুরানো স্মার্টফোন পুনর্ব্যবহার করে প্রোডাক্ট লাইফসাইকেল ম্যানেজমেন্টকেও গুরুত্ব দিচ্ছে। ২০২৩ সালে চীনের বাজারে ট্রেড-ইন সার্ভিসের মাধ্যমে প্রায় ১.১ মিলিয়ন ডিভাইস রিসাইকেল করা হয়।
সম্পর্কিত খবর
কর্পোরেট গ্লোবাল সিটিজেন হিসেবে অপো কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা বিষয়ক পদক্ষেপ নিতে বিশ্বব্যাপী নানা গোষ্ঠী, সরকার, অলাভজনক সংগঠন, গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবহারকারীদের সাথে যৌথ উদ্যোগ নিয়েছে। ২০২৩ সালে অপো পরিবেশ রক্ষা, তরুণদের ক্ষমতায়ন, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি এবং স্বাস্থ্য ও সুস্থতার উদ্যোগকে সহযোগিতা করার জন্য বিভিন্ন শিক্ষা ফাউন্ডেশন ও দাতব্য সংস্থাকে ২৩.২১ মিলিয়ন আরএমবি-এরও বেশি অনুদান দিয়েছে।
একটি কার্যকর ও আরও টেকসই প্রতিষ্ঠান হয়ে ওঠার লক্ষ্যে অপো টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের শক্তিকে ব্যবহার করে যাবে। প্রতিষ্ঠানটি এর অংশীদার ও সহযোগিতদের সাথে যৌথ প্রচেষ্টায় একটি উন্নত বিশ্ব গড়ে তুলবে।