গোপালগঞ্জের ৩ উপজেলা পরিষদে জয়ী যারা
গোপালগঞ্জের তিন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় টেলিফোন প্রতীক নিয়ে কামরুজ্জামান ভুঁইয়া, কোটালীপাড়া উপজেলায় দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে বিমল কৃষ্ণ বিশ্বাস ও টুঙ্গীপাড়া উপজেলায় দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে বাবুল শেখ বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
সম্পর্কিত খবর
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় কামরুজ্জামান ভূঁইয়া টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ৩১ হাজার ৩৫৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএম লিয়াকত আলী আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৯ হাজার ৮৬৪ ভোট। এছাড়া চেয়ারম্যান পদে নিতীশ রায় মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৩০০ ভোট, মাহামুদ হোসেন মোল্যা ঘোড়া প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২১ হাজার ৫১৭ ভোট, শেখ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭ হাজার ১৬৪ ভোট, কমলেশ বিশ্বাস হেলিকপ্টার প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮১০ ভোট, রমেন্দ্রনাথ সরকার জোড়া ফুল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৮৫ ভোট ও শেখ ইব্রাহিম খলিল কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৪২ ভোট।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে সুশীল বিশ্বাস শিপন উড়োজাহাজ প্রতীক নিয়ে ২৮ হাজার ২৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আজিজুল ইসলাম তালা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৮ হাজার ৬৫ ভোট। এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে এ আজিজ খান চশমা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৫৯৫ ভোট, সাদিকুর আলম দিনার পালকি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১২ হাজার ৯৩২ ভোট, ফারুক হোসেন বই প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮ হাজার ৭০৭ ভোট, জুয়েল বিশ্বাস মাইক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭ হাজার ৭৮৫ ভোট ও ফাহাদ মোল্যা টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫ হাজার ২৩১ ভোট।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নিরুনাহার বেগম হাঁস প্রতীক নিয়ে ৫৪ হাজার ২৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শাহানাজ বাবলী কলস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৭৭০ ভোট। এছাড়া মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে খাদিজা বেগম ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৭ হাজার ২৯৩ ভোট।
কোটালীপাড়া উপজেলা রয়েছে ৭৭টি কেন্দ্র। এসব কেন্দ্রের ফলাফলে বিমল কৃষ্ণ বিশ্বাস দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে ৪০ হাজার ২৭১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুজিবুর রহমান হাওলাদার চিংড়ি মাছ প্রতীক নিয়ে পান ৩৯ হাজার ২৮২ ভোট পান। এছাড়া জাহাঙ্গীর হোসেন খান ঘোড়া প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৩২৩ ভোট।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে দেবদুলাল বসু টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে ৬৯ হাজার ৫৩৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আতিকউজ্জামান বিশ্বাস তালা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪২ হাজার ৭৩৬ ভোট।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জেসমিন বেগম কলস প্রতীক নিয়ে ৪৫ হাজার ৯৮৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রীনা রানী মন্ডল পদ্মফুল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৭৮২ ভোট। এছাড়া রাহা প্রমা চয়নিকা ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২২ হাজার ৩৭ ভোট, লক্ষী সরকার প্রজাপতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮ হাজার ৬১৬ ভোট, রুবি বিশ্বাস সেলাই মেশিন প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬ হাজার ৫৯৪ ভোট এবং তিথি ডি কস্তা হাঁস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ১০৪ ভোট।
টুঙ্গীপাড়া উপজেলায় রয়েছে ৩১টি কেন্দ্র। এসব কেন্দ্রের ফলাফলে বাবুল শেখ দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে ৪০ হাজার ৭৯২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গাজী মাসুদুল হক মাসুদ পেয়েছেন ১৯ হাজার ৯৫১ ভোট।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে আব্দুল ওহাব শেখ উড়োজাহাজ প্রতীকে ২০ হাজার ৯৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী অসিম কুমার বিশ্বাস বৈদ্যতিক বাল্ব প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৬ হাজার ২০৬ ভোট। এছাড়া মাহাবুব রহমান মোল্লা তালা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭ হাজার ৬২৬ ভোট, রমজান শরীফ টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭৩ ভোট, কাজী ফকরুল ইসলাম চশমা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ৪২৩ ভোট, মো. কবির শেখ মাইক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৬১৬ ভোট, বলাই সেন বই প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮৯৬ ভোট ও রতন রবিদাস টিয়াপাখি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৯৩ ভোট।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে হাঁস প্রতীক নিয়ে মিসেস পারুল বেগম ১৬ হাজার ৩৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী দুলালী রানী মন্ডল কলস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৮৪০ ভোট। এছাড়া জলি আক্তার বিমা পদ্মফুল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১১ হাজার ১৯২ ভোট সফিদা আক্তার ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১০ হাজার ৭১ ভোট এবং পারভিন আক্তার প্রজাপতি প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ৬ হাজার ৮৯৯ ভোট।