ই-অরেঞ্জ গ্রাহকদের সমাধান শুরু, আমানের জামিন
অনলাইন প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের পণ্য ভেলিভারি নিয়ে সমস্যা শুরু হয় গত বছরের জুন-জুলাই থেকে। গ্রাহকের করা মামলায় আগস্টে গ্রেপ্তার হন জুন থেকে কর্মরত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আমানুল্লাহ। ঐ মাসেই কোর্ট আত্মসমর্পণ করে জেল হাজতে আছেন মালিকানা ছেড়ে দেয়া সোনিয়া ও মাশুকুর। প্রায় আট মাস হয়ে গেলেও বর্তমান লাইসেন্সধারী মালিক বীথি আক্তার রয়ে গেছেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে।
ই-অরেঞ্জের সমাধানের লক্ষ্যে যখন সরকার গ্রাহকের অর্থ ফেরতের জন্য সর্বোচ্চভাবে কাজ করছে তখনই দেখা যাচ্ছে আমানের এই জামিন পেলেন।
সম্পর্কিত খবর
আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সি আই ডি থেকে জানা যায় যে, আমানের কাছেই আছে ই-অরেঞ্জের মূল সফটওয়্যার ও সার্ভারের আইডি ও পাসওয়ার্ড। ওকে বের করতে না পারলে যে ৩৫ কোটি টাকা গেট ওয়েতে আটকে আছে তা ফেরত দেয়ার ব্যবস্থা করা যাচ্ছে নাহ। যেহেতু আমান ও বীথি যৌথভাবে ই-অরেঞ্জ কিনেছেন এব্ং জুন থেকে আমান প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করছেন তাই তাদের দুইজনকে অথবা একজনকে দরকার সমস্যা সমাধানের জন্য। মহামান্য হাইকোর্ট সমস্ত কিছু বিবেচনা, বীথি কে না পাওয়া এবং আমানের কাছেই ই-অরেঞ্জের সমাধানের লক্ষ্যে জামিন মঞ্জুর করেছেন।
আমানের জামিন সত্যিকার অর্থেই বিনিয়োগকৃত অর্থ ফেরতে আশার আলো তৈরি হয়েছে গ্রাহকের মধ্যে।
পূর্বপশ্চিম- এনই