সাবেক চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে মারধরের অভিযোগ

সম্পর্কিত খবর
গত ১০ নভেম্বর উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের রামরাবন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সেদিনই ভুক্তভোগীদের পক্ষে ধামরাই থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করা হয়।
অভিযুক্তরা হলেন- বালিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আহাম্মদ হোসেন (৬৫), রাশেদ আহমেদ (৩৫), শহিদুল, নবীন ও নাজিমুদ্দিনসহ আরও ২৫ জন।
ভুক্তভোগীরা হলেন- দিলিপ কুমার দাস সেতু (৩৩), বিদ্যুৎ চন্দ্র মনি দাস (৪২), বীরবল চন্দ্র মনি দাস (৪০) ও ডালিম রানি দাস (৫৫)।
উভয়পক্ষই বালিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, পূর্ব শত্রুতার জেরে দীর্ঘদিন ধরেই অভিযুক্তরা ভুক্তভোগীদের হুমকি-ধমকি দিয়ে আসছিল। গত ১০ নভেম্বর সকাল ১০টার দিকে অভিযুক্তরা লাঠিসোটা, রড, দা, চাপাতিসহ দেশিয় অস্ত্রসস্ত্রসহ ভুক্তভোগীর রামরাবন মৌজার আরএস ৪৮১ দাগের ১৮ শতাংশ জমিতে ঢুকে গাছ কেটে নেয় ও জমির সীমানা খুঁটি ভেঙে ফেলে। ভুক্তভোগীরা বাঁধা দিতে গেলে তাদের মারধর করা হয়। এর মধ্যে বীরবলের পায়ে কোপ দিয়ে জখম করা হয়। এ ছাড়া, অন্যদেরও মারধর করে জখম করা হয়। স্থানীয়রা এগিয়ে এসে তাদের উদ্ধার করলে অভিযুক্তরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
অভিযুক্ত আহম্মদ হোসেনের সঙ্গে মুঠোফোন যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে ফোনে কথা বলতে পারছি না।
এ বিষয়ে ওসি ইন্দ্রজিৎ মল্লিক বলেন, একটি অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগকারীর সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আদালতে মামলা করবেন বলে জানান। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে