• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
  • ||
শিরোনাম

গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ধরে রাখতে মাদারীপুরে পিঠাপুলির উৎসব

প্রকাশ:  ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, ১৫:৩০
মাদারীপুর প্রতিনিধি

গ্রামে অনেকের বাড়িতেই হরেক রকমের পিঠা তৈরি হয় এই সময়টাতে।আর সেই পিঠার আয়োজন যদি হয় খোদ মাদারীপুরের শিশু একাডেমিতে তাহলে মন্দ হয় না।মাদারীপুরবাসীকে শীতের পিঠার রস আস্বাদনের জন্য শীতের সকালে নানা এলাকার পিঠার সুগন্ধে ভরে উঠেছিল শিশু একাডেমির মাঠ।২১টি স্টলে শীতের নানা বাহারি পিঠার উপস্থাপন দেখা যায়।লোকজ এই ঐতিহ্য ধরে রাখতে বাঙালির পিঠা পার্বণের আনন্দধারায় এসডিএস এর আয়োজনে ও পিকেএসএফ এর সহযোগীতায় রবিবার সকালে মাদারীপুর শিশু একাডেমি মাঠ প্রাঙ্গণে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজাহারুল ইসলাম একদিনের জন্য উদ্বোধন করেন ‘ পিঠা উৎসব ২০১৮’।

পিঠাপুলির দেশ বাংলাদেশ। পিঠা এ দেশের একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার।পৌষের হিমেল হাওয়া ছাড়া যেমন শীতকে কল্পনা করা যায় না,ঠিক তেমনি পিঠা ছাড়াও বাঙালির ঐতিহ্যকে ভাবা যায় না। তবে অঞ্চলভেদে ভিন্ন ভিন্ন পিঠা যেমন দেখা যায়, তেমনি একেকটি পিঠার বিভিন্ন নামও লক্ষ করা যায়।আর সেসব পিঠার নামের বাহার যেনো পিঠা খাওয়ার তৃপ্তি আরো বাড়িয়ে দেয়।এসব পিঠার মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু পরিচিত পিঠা যেমন চিতই,ভাঁপা,পাটিসাপটা,নকশি,সেমাই,সাঁজের,রসের,তেলের,পাক্কুন, ডালের,বিউটি পাপড়ি, মাংস, পুলিপিঠা,সুন্দরী ডিমের পিঠা,কুমড়া পিঠা,আনারস পিঠা,ঝাল পিঠা,ছিছ পিঠা,ছি রুটি পিঠা ইত্যাদি।এ ছাড়াও বিভিন্ন অঞ্চলে হরেক নামের বাহারি সব পিঠা দেখা যায়।

সম্পর্কিত খবর

    সেইসব পিঠার সুগন্ধে মাদারীপুরের শিশু একাডেমির মাঠ সুগন্ধে ভরে উঠেছিল।চারদিকে হিম হিম শীতল আবহাওয়া।গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ধরে রাখতে ও আগামী ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে জানাতে এই পিঠা উৎসবের আয়োজন প্রতি বছর করা হলে সবার জন্য ভাল হয় এমনটাই আশা সংশ্লিষ্টদের।এসডিএস এর নির্বাহী পরিচালক মো. মজিবর রহমান মাতুবর এর সভাপত্বিতে এসময় প্রধান অতিথি ছিলেন মাদারীপুর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজাহারুল ইসলাম,বিশেষ অতিথি জেলা শিশু একাডেমি ও জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা মো.শহিদুল ইসলাম মুন্সি,এসডিএস পরিচালক (প্রোগ্রাম) রাবেয়া বেগম,মাদারীপুর প্রেসক্লাবের আহবায়ক মো.শাজাহান খান ও মাদারীপুরের প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিক বৃন্দ

    সারাদেশ

    অনুসন্ধান করুন
    • সর্বশেষ
    • সর্বাধিক পঠিত
    close