বাস্তবে যৌনতায় জড়ানো পাঁচ সিনেমা

সিনেমার পর্দায় দৈহিক সম্পর্ক বা একটু খোলামেলাভাবে বললে বলতে হয়ে যৌনতাকে আমরা হরহামেশাই দেখে থাকি। তবে এসবের পেছনে থাকে ক্যামেরা এবং এডিটিংয়ের কারসাজি। আমরা যেগুলো দেখি সেগুলো দর্শকদের সামনে এডিট করে দেখানো হয়। এগুলো বাস্তব নয়। কিন্তু কিছু সিনেমায় বাস্তবভাবেই দৈহিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছেন। মানে তারা সরাসরি যৌনতায় লিপ্ত হয়েছেন। অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। তেমন পাঁচটি সিনেমার সন্ধান থাকছে পাঠকদের জন্য-

ইন্টিমেসি (Intimacy): এই সিনেমায় ঘটনাচক্রে দুই অচেনা মানুষ যারা শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন। এই হল সিনেমার গল্প। আর শুধু ক্যামেরার সামনেই নয়, ছবির জন্য অফ ক্যামেরাত্রে একাধিকবার যৌনতায় লিপ্ত হন নায়ক-নায়িকা। ক্যামেরার সামনে নিজেদের অভিব্যক্তিকে আরও সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলতেই নাকি এই প্রয়াস ছিল বলে দাবি তাদের।

সংস (Songs): ২০০৪ সালে এই সিনেমাটি মুক্তি পায়। মুক্তির পরেই এতে নায়ক-নায়িকার ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের দৃশ্য ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছিল। ছবির নায়ক-নায়িকা বাস্তবেই ক্যামেরার সামনেই দৈহিক সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন।

অ্যান্টিক্রাইস্ট (Antichrist): এটি একটি ভুতুড়ে সিনেমা। ২০০৯ সালে মুক্তি পাওয়া সিনেমাটি বক্স অফিস কাপিয়েছিল। ভুতুড়ে এই সিনেমা যেমন ভয়ে গায়ে কাঁটা দেবে, ঠিক তেমনই এর যৌন দৃশ্য বাড়িয়ে তুলবে শরীরের উষ্ণতা।

লাভ (Love): ২০১৫ সালে মুক্তি পেয়েছিল এই ফরাসি সিনেমাটি। যেখানে একাধিকবার অন্তরঙ্গ দৃশ্য দেখানো হয়েছে। তার উপর সিনেমাটি ছিল থ্রি ডি। ফলে বড়পর্দায় রীতিমতো জীবন্ত হয়ে উঠেছিল সেসব দৃশ্য। যা উপভোগ করেছিলেন সিনেমাপ্রেমীরা।

নিমফোম্যানিয়াক (Nymphomaniac): এই সিনেমাটি ২০১৩ সালে মুক্তি পায়। এতে নগ্নতা ও যৌনতাকে তুলে ধরেছিলেন নায়িকার ডামি। নায়িকা নিজে মিলনের দৃশ্যে ছিলেন না। তাই সে সব দৃশ্যে তার শরীরকেই পর্দায় দেখানো হয়েছিল। এ সিনেমার এক-একটি দৃশ্য শরীরের উষ্ণতা বাড়িয়ে দিয়েছিল সিনেমাপ্রেমীদের।

/রবিউল