প্রেমের ফাঁদে স্কুল শিক্ষার্থী, ১১ দিন আটকে রেখে ধর্ষণ
বরগুনার আমতলী উপজেলার অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার প্রধান অভিযুক্ত মেহেদী হাসান লিটনসহ দুই যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
রোবাবর সকালে আমতলীর গোছখালী গ্রাম থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। লিটন বাগেরহাটের মো: আব্দুল জলিলের ছেলে।
সম্পর্কিত খবর
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ওই স্কুলছাত্রীর সঙ্গে পটুয়াখালীর কলাপাড়ার শ্রমিক মেহেদী হাসানের (২৫) মোবাইল ফোনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত ৩ সেপ্টেম্বর সকালে মেহেদী হাসান তার কয়েকজন বন্ধুর সহায়তায় গোছখালী গ্রামের জব্বার পঞ্চায়েতের বাড়ির সামনে থেকে ওই ছাত্রীকে অপহরণ করে। পরে তাকে কলাপাড়ার একটি ভাড়া বাসায় ১১ দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করে।
মেহেদী হাসান রোববার সকালে ওই ছাত্রীকে তাঁর বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার জন্য উত্তর গোছখালী গ্রামে নিয়ে আসে। এ সময় খবর পেয়ে আমতলী থানা পুলিশের একটি দল ধর্ষক মেহেদী হাসান লিটন ও তার সহযোগী মুন্নাকে আটক করে।
ঘটনায় নির্যাতিত ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে আমতলী থানায় নারী ও শিশু নির্যাতনের অভিযোগে একটি মামলা করেছে।
এ ব্যাপারে আমতলী থানার ওসি আলাউদ্দিন মিলন জানান, স্কুলছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। এক সহযোগীসহ মামলার প্রধান আসামি মেহেদী হাসান লিটনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ওএফ