• বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
  • ||

রবীন্দ্রসঙ্গীত উৎসব শুরু ২০ ডিসেম্বর

প্রকাশ:  ১৮ ডিসেম্বর ২০১৭, ০১:৪২
নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশ রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সংস্থার আয়োজনে ২০ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরিতে শুরু হচ্ছে ঊনত্রিশতম জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত উৎসব।

প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উৎসবের উদ্বোধন করবেন বরেণ্য শিল্পী ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মুস্তাফা মনোয়ার। এদিন সম্মাননা জানানো হবে একুশে পদকপ্রাপ্ত শিল্পী হাশেম খানকে।

সম্পর্কিত খবর

    পরদিন ২১ ডিসেম্বর দ্বিতীয় দিনের আয়োজনে সম্মাননা প্রদান করা হবে প্রখ্যাত বংশীবাদক গাজী আবদুল হাকিম ও সঙ্গীত পরিচালক দৌলতুর রহমানকে। দ্বিতীয় দিনের আয়োজনে প্রধান অতিথি থাকবেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিক সুজেয় শ্যাম।

    এবারের উৎসবে সংস্থার ১১০জন শিল্পীর একক পরিবেশনা ছাড়াও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাটক ‘রথযাত্রা’ পরিবেশন লোক নাট্যদল। এ ছাড়া নৃত্যশিল্পী মীনু হকের পরিচালনায় ‘বিস্ময়ে জাগে প্রাণ’ নামের রবীন্দ্র নৃত্যালেখ্য পরিবেশন করবে পল্লবী ড্যান্স সেন্টারের শিল্পীরা। অনুষ্ঠানে অতিথি শিল্পী হিসেবে সঙ্গীত পরিবেশন করবেন কলকাতার রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী শ্রাবণী সেন, সুদেষ্ণা স্যান্ন্যাল রুদ্র ও বিশ্বরূপ রুদ্র। ২৩ ডিসেম্বর শেষ হবে চার দিনের এই উৎসব।

    শনিবার রাজধানীর একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান বাংলাদেশ রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সংস্থার সভাপতি তপন মাহমুদ। উপস্থিত ছিলেন সংস্থার সাধারণ সম্পাদক সাজেদ আকবর, শিল্পী সালমা আকবর, পীযূষ বড়ুয়া প্রমুখ।

    ‘আয়না বিবির পালা’ : ময়মনসিংহ গীতিকা অবলম্বনে পালানাটক ‘আয়না বিবির পালা’ মঞ্চায়ন করেছে নাট্যধারা। গতকাল সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় মঞ্চায়ন হয় নাটকটি। রবিউল আলমের নাট্যরূপ ও নির্দেশনায় নাটকটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন— মাসুদ পারভেজ মিজু, রফিকুল ইসলাম, সব্যসাচী চঞ্চল, বিশ্বজিৎ সরকার. লিটু সাখাওয়াত, আশরাফুন নিহার দিনা প্রমুখ।

    শিশু একাডেমিতে আনন্দায়োজন : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কোর ‘বিশ্বপ্রামাণ্য ঐতিহ্য’র স্বীকৃতি লাভ ও বিজয়ের ৪৬তম বার্ষিকী উদযাপনে আনন্দায়োজন করেছে শিশু একাডেমি।

    শনিবার বিকেলে একাডেমির মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয় অনুষ্ঠানটি। অনুষ্ঠানটি সাজানো হয় শিশু সমাবেশ, বিজয়ের ছড়াপাঠ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দিয়ে। অংশ নেয় শেখ রাসেল শিশু সংসদ, কেন্দ্রীয় বঙ্গবন্ধু শিশু-কিশোর মেলা, কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসর, আহসানিয়া মিশন, অপরাজেয় বাংলাদেশ, পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র, এনসিটিএফ, বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী ফাউরেন্ডশন (কল্যাণী ইনক্লুসিভ স্কুল) এবং কচি-কাঁচার মেলা ও একাডেমির প্রশিক্ষণার্থী শিশু শিল্পীরা।

    • সর্বশেষ
    • সর্বাধিক পঠিত
    close