• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
  • ||
শিরোনাম

হানিমুন ট্যুর এখন মধ্যবিত্তের হাতের নাগালে

প্রকাশ:  ২৩ মার্চ ২০১৮, ০০:৩৬ | আপডেট : ২৩ মার্চ ২০১৮, ০২:০১
রুদ্র মাহমুদ

বিয়ে মানেই নানা আয়োজন, হাজারটা আনুষ্ঠানিকতা, এটা-ওটা আরো কতো কি! এসব ঝক্কি-ঝামেলা চুকিয়ে একটু নিরিবিলিতে প্রিয় মানুষটির সান্নিধ্য আর নিজেদের পারস্পরিক বোঝাপড়াটা পোক্ত করে নিতে নব দম্পতি বেরিয়ে পড়ে মধুচন্দ্রিমায় বা হানিমুনে। অন্য অনেক কিছুর মতোই সদ্য বিবাহিত দম্পতিদের বেড়াতে যাবার এই সংস্কৃতি এ দেশে আসে ব্রিটিশের হাত ধরে। ১৯ শতকের শেষভাগে ভারতীয় উপমহাদেশের হানিমুনের প্রচলন হলেও দীর্ঘদিন এটি ছিল আমাদের এলিট শ্রেণির মুঠোবন্দি। যুগের হাওয়া সেই কপাট ভেঙে মধ্যবিত্ত ও সীমিত আয়ের মানুষের কাছে পৌছে দিয়েছে এই রীতিকে।

চলতি সময়ে বিয়ের অন্যতম অনুষঙ্গ হয়ে ওঠেছে হানিমুন। বিয়ের আগে অনেকেই একটা বাজেট আলাদা করে রাখছেন হানিমুনে ট্যুরে বেরিয়ে পড়ার জন্য। আর হানিমুনকে আকর্ষণীয় করার জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সাশ্রয়ী বাজেটে দিচ্ছে প্যাকেজের অফার। এমনকি কিস্তিতে আজকাল হানিমুন প্যাকেজ মিলছে ।

সম্পর্কিত খবর

    মধুচন্দ্রিমায় যাওয়ার আগে চাই সঠিক প্ল্যান আর সময়মতো সব গুছিয়ে রাখা, যাতে দাম্পত্যের শুরুতে দুই হৃদয়ের মেলবন্ধনটা আনন্দঘন ও ঝামেলামুক্ত। একসময় বাংলাদেশে হানিমুন বলতেই বোঝানো হতো কক্সবাজার, রাঙামাটি আর থাইল্যান্ড যাওয়া। সেই গল্প পাল্টে গেছে। আশপাশে এখন এমন নতুন দম্পতিরও দেখা মেলে, যারা বিয়ের পরের সব আনুষ্ঠানিকতা এককথায় করে দেয় একটা পারফেক্ট হানিমুনের লোভে। এখন প্রশ্ন, হানিমুন জুতসই হয় কীভাবে? কোথায় গেলে হতে পারে স্বপ্নময় মধুচন্দ্রিমা?

    সৈকতে নববধূর হাতে হাত রেখে শুয়ে থাকা, নাকি সমুদ্রকে পাশে রেখে মোহনীয় ক্যান্ডেল লাইট ডিনারে প্রিয়তমর দিকে তাকিয়ে থাকা- কিসে আনন্দ পাবে মন? পারফেক্ট হানিমুন কি এত সহজ? অথবা জীবনের সবচেয়ে অ্যাডভেঞ্চারপূর্ণ একটা ভ্রমণই চাই, যেখানে বাংগি জাম্পিং, প্যারাগ্লাইডিং, জিপলাইনিং আর সাফারির মতো মাথা নষ্ট করা অ্যাক্টিভিটি থাকবে!

    আসলে এসব কিছুই নয়, সমমনস্ক দুজন মানুষের ভালোবাসায় ভরপুর হানিমুন পারফেক্ট আর ইউনিক হবেই, তা সেটা পৃথিবীর যে প্রান্তেই হোক না কেন। শুধু থাকতে হবে একটা স্বচ্ছ পরিকল্পনা আর ফুরফুরে মেজাজ। মধুচন্দ্রিমায় যাবার হাতে অবশ্যই একটা প্ল্যান থাকতে হবে, কবে আর কোথায় যাবেন, কত দিন থাকবেন, কী কী করবেন। সবকিছুর লিস্ট করে নিতে হবে। আধুনিক বর-কনের এ রকম পরিকল্পনাকে বলা হয় হানিমুন কাউন্টডাউন।

    প্রথমেই ঠিক করে ফেলুন কোথায় যাবেন। আলাদাভাবে নিজেদের পছন্দের জায়গাগুলো লিস্ট করুন। দুজনের কমন পছন্দের গন্তব্য কিংবা ইন্টারেস্টিং অ্যাক্টিভিটি আছে এমন জায়গাগুলোই বেছে নিন। নিজের ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মেলে, এমন জায়গাই পছন্দ করুন। ট্রাভেল জার্নাল, ইন্টারনেট থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন। বিয়ের ডেটের সঙ্গে মিলিয়ে জেনে নিন, ওই সময়টায় কোথায় কেমন আবহাওয়া থাকতে পারে। এবার শর্টলিস্ট করা স্থানগুলোর সঙ্গে মিলিয়ে নিন বাজেট। দুজনে ঠিক করুন, কত টাকা হানিমুন বাবদ খরচ করতে পারবেন। সিদ্ধান্ত সঠিকভাবে নিয়ে ফেলুন প্রথমেই। পারলে পরিবারের সঙ্গেও আলাপ করে নিন। যাতে হানিমুনের বাজেটের সঙ্গে মিলিয়ে বিয়ের আর বাকি সব খরচ করতে পারেন। তারিখও বিকল্পসহ নির্ধারণ করে রাখুন। দেশের বাইরে গেলে কম খরচে টিকিট পাবার একটা সুবর্ণ সুযোগ হয়ে যেতে পারে, যদি আগে থেকেই বুকিং দিতে পারেন। হানিমুনের ডেটটাও ঠিক করতেই হবে। কোথায় যাবেন সেটাও। বুকিং এবং ভিসা-সংক্রান্ত কাজগুলো করে ফেলতে হবে এখনই। কিছু কিছু দেশে এখন অন অ্যারাইভাল ভিসা পাওয়ার সুবিধা থাকায় এ নিয়ে চিন্তা নেই। তারপরও দেখা যায়, পাসপোর্ট, ছবি, এয়ারটিকিট বুকিং এই সম্পর্কিত কিছু কাজ জমা হয়ে যায়। সুতরাং আগে থেকেই এগুলো গুছিয়ে রাখলে চিন্তামুক্ত হওয়া যায়।

    ফাইনাল বুকিংটা দেবার আগে আরেকবার চেক করে নিন, বাজেট, তারিখ- সবকিছু। হোটেলগুলো সম্পর্কে খোঁজখবর করুন। কোথায় থাকবেন, সেটা মাথায় রাখা জরুরি। দেশের মধ্যে হলেও। ট্যুর প্ল্যান করে ফেলুন। যদি এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়ার ব্যাপার থাকে, সেটাও পরিকল্পনায় থাকতে হবে। কীভাবে যাবেন, ট্রান্সপোর্ট কী হবে, ওই জায়গাগুলোতেও থাকার হোটেলের ব্যবস্থা করতে হবে। এমন জায়গা বেছে নিন, যাতে নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তা করতে না হয়। ঠিক করুন, কোন সুটকেস নিয়ে যাবেন সঙ্গে। হানিমুনে যেতে কী কী কেনার আছে, লিস্ট ধরে কিনে ফেলুন সেগুলোও। কনের বিয়ের সুটকেস আর হানিমুনের লাগেজ অবশ্যই আলাদা রাখবেন। ভুলেও ভাববেন না, বিয়ের পরদিন সুটকেস খুলে দরকারি জিনিসগুলো বের করে নেবেন। লাগেজ হতে হবে হালকা। সঙ্গে নেয়ার জন্য পোশাক-আশাক আর দরকারি জিনিসের স্মার্ট একটা লিস্ট করুন। কত দিন থাকবেন, কী কী করবেন, হানিমুন ডেস্টিনেশনের আবহাওয়ার হিসেবে জামাকাপড়, জুতা- এসবের তালিকা বানান। সঙ্গে প্রাথমিক চিকিৎসার কিছু ওষুধ নিতে ভুলবেন না।

    ট্রাভেল এজেন্টের সঙ্গে সবকিছু আরেকবার ঝালাই করে নিন। হোটেলগুলোর ঠিকানা, যেখানে যাচ্ছেন সেখানকার কারও কনটাক্ট নাম্বার- এসব ফোনবুক ছাড়াও ডায়েরিতে আলাদাভাবে লিখে রাখুন। ব্যাংক এবং এয়ারলাইনসের যাবতীয় কাজ সেরে ফেলুন। কোনো ডকুমেন্টের প্রিন্ট অথবা ফটোকপির দরকার হলে করে নিন। দেশের কোনো লোকেশন হলে আর সেটা যদি বাসে অথবা ট্রেনে যাওয়ার হয়, তবে টিকিট করে ফেলুন। শেষ সময়ের কিছু কেনাকাটা দরকার হলে করে নিন। পোশাক, কসমেটিকস, সানস্ক্রিন ইত্যাদি কিনে ফেলুন এবং লাগেজ একদম রেডি করুন। ক্যামেরা নিতে ভুলবেন না। ক্যামেরা, ব্যাটারি, চার্জার অবশ্যই লাগেজে ঢুকিয়ে নিন। ভ্রমণের টিকিট, বাকি সব কাগজপত্র একবার ফটোকপি করে বাড়ির দায়িত্বশীল কারও হাতে দিয়ে দিন। কোনো কারণে বিপদে কাজে দেবে। হোটেল এবং এয়ারলাইনস- সবকিছুতে খোঁজ নিন আরেকবার। দেশের বাইরে হলে মানি ট্রানজেকশনের কাজটা সেরে ফেলুন এই সপ্তাহেই। যে হ্যান্ডব্যাগটা সঙ্গে নেবেন, টিকিট এবং যাবতীয় কাগজ এখনই সেটায় রেখে দিন।

    রওনা দেবেন এমন সময়ে, যাতে এয়ারপোর্ট কিংবা ট্রেন/বাসস্টেশনে পৌঁছে যথেষ্ট সময় হাতে থাকে। ইমিগ্রেশন এবং টিকিট চেকিংয়ের ঝামেলাগুলো পার করে এবার একটু ঠান্ডা মাথায় ভাবুন, দুজন মিলে কিছু ফেলে এসেছেন কি না। খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু না হয়ে যদি ছোটখাটো কিছু মিস করে থাকেন, তাহলে অস্থির হবার কিছু নেই। আপনারা যেখানে যাচ্ছেন, একটু খোঁজখবর করলেই যেকোনো দরকারি জিনিস সেখানে কিনে ফেলা কোনো ব্যাপারই নয়। প্রচুর পানি পান করুন। বিয়ের ধকল সামলে জার্নি শুরু করেছেন। সুতরাং ফুরফুরে আর সতেজ থাকাটা জরুরি। ক্যাফেইন এড়িয়ে চলুন। মনে রাখবেন, হানিমুন যেন ক্লান্তিকরভাবে শেষ না হয়। যথাসম্ভব সুস্থ থাকার চেষ্টা করুন। নতুন জায়গায় দেখেবুঝে যাবেন। নয়তো পেটের অসুখ ভোগাতে পারে। যেখানে যাচ্ছেন, সেখানকার ঘড়ির সঙ্গে চেষ্টা করবেন ঘুমের সময় ম্যাচ করে নিতে। লোকাল পুলিশ হেল্পলাইনটা জেনে নিন। জরুরি এবং মূল্যবান জিনিস নিরাপদ রাখতে রুমের কিংবা হোটেলের লকার ব্যবহার করুন।

    সবশেষে যেটা করতে একদমই ভুলবেন না, তা হলো রিল্যাক্স। প্রতিটা মুহূর্ত উপভোগ করুন।

    হানিমুন প্যাকেজ দিচ্ছে যারা

    বিয়ের পর নবদম্পতি সবাই চান মধুচন্দ্রিমায় যেতে। নতুন জীবনসঙ্গীর সঙ্গে একান্ত কিছু সময় কাটানোর জন্য এর বিকল্প নেই। মধুচন্দ্রিমায় যেতে পারেন পাহাড়ের উষ্ণতায়, সমুদ্রের গর্জনস্নাত সৈকতসহ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জায়গায়। তবে হানিমুনকে মনোরম করার প্ল্যান কিন্তু বিয়ের আগেই সেরে ফেলতে হবে। এ ক্ষেত্রে হানিমুন পরিচালনাকারী বিভিন্ন ট্যুর এজেন্ট প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতা নিতে পারেন। এরকম কিছু প্রতিষ্ঠান হচ্ছেÑ

    সাফারি প্লাস সাফারি প্লাসের রয়েছে বেশ কয়েকটি হানিমুন প্যাকেজ। এর মধ্যে ঢাকা-কুয়াকাটা-ঢাকা ৪ রাত ৩ দিন ৯ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা, ঢাকা-সেন্টমার্টিন-ঢাকা ৪ রাত ৩ দিন ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা। যোগাযোগ : বাড়ি-২৮, রোড-১৭/ই, ব্লক-ই, বনানী। ফোন : ০১৮১৯২১৮১৫৮, ৯৮৫৮৭৩৬।

    এশিয়ান হলিডে হানিমুনে দেশের বাইরে যেতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন এশিয়ান হলিডেতে। এই প্রতিষ্ঠানের থাইল্যান্ডে ৫ দিন ৪ রাতের প্যাকেজ ট্যুরের খরচ জনপ্রতি ৭৫ হাজার টাকা। ঢাকা-সিঙ্গাপুর-মালয়েশিয়া-ঢাকা দুই দেশে ঘুরতে খরচ হবে জনপ্রতি ৭৫ হাজার টাকা। ফোন : ০১৬১২২০০৮০০।

    গাঙচিল ট্যুরিজম কক্সবাজার অথবা বান্দরবানে হানিমুনে যেতে চাইলে গাঙচিলে যোগাযোগ করতে পারেন। এখানে থাকা-খাওয়াসহ বাড়তি ক্যান্ডেল নাইট ডিনারের ব্যবস্থা রয়েছে। ২ রাত ৩ দিনের জন্য খরচ পড়বে দুজনের জন্য ১৮ হাজার টাকা। গাঙচিলের মাধ্যমে ঘুরে আসতে পারেন ব্যাংককও। ৩ দিন ২ রাতে খরচ পড়বে ৩৯ হাজার টাকা। ফোন : ৭১২৩৩৪৮, ৭১২১১৩১। কক্সবাজার মারমেইড ইকো রিসোর্টে নিজস্বভাবেও থাকতেও পারেন। সে ক্ষেত্রে দুই রাতের প্যাকেজ মূল্য ৬০০০ টাকা এবং তিন রাতের প্যাকেজ মূল্য ৮০০০ টাকা। যোগাযোগ : মারমেইড ইকো রিসোর্ট, ৩২, প্রগতি সরণি, চতুর্থ তলা, বারিধারা, ব্লক জে, ঢাকা-১২১২। ফোন : ০১৮৪১৪১৬৪৬৪।

    ইয়ুথ ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস লিমিটেড ঢাকা-রাঙামাটি-ঢাকা ৫ দিন ৬ রাত ভ্রমণের খরচ পড়বে ১০ হাজার টাকা। যোগাযোগ : হ্যাপি অর্কিড প্লাজা, রোড-৩, ধানম-ি, ঢাকা।

    সিটিবি স্থলপথে ঢাকা-শিলিগুড়ি-মিরিক-দার্জিলিং-কাসিয়াং-ভুটান-ঢাকা ৬ দিন ৭ রাতের খরচ ১৮ হাজার টাকা। ফোন : ৭১৭০১৫৮, ০১৭১৪৩৯৫১৯৫।

    বিডি ট্যুরস লিমিটেড হানিমুন প্যাকেজ ট্যুরের মাধ্যমে ঘুরে আসতে পারেন ঢাকা-সুন্দরবন-ঢাকা। ২ রাত ৩ দিনের এই প্যাকেজে জনপ্রতি খরচ পড়বে ১২ হাজার ৫০০ থেকে ১৪ হাজার টাকা। ঢাকা-সেন্টমার্টিন-ঢাকা ২ রাত ৩ দিন ৬ হাজার ৫০০ টাকা, ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা ২ রাত ৩ দিন ৭ হাজার ৫০০ টাকা। যোগাযোগ : বিডি ট্যুরস লিমিটেড, বাড়ি-৪২২, ৪র্থ তলা, রোড-৩০, নিউ ডিওএইচএস, মহাখালী, ঢাকা। ফোন-০১৭১৫৪৯২৬৪০।

    দ্য বেঙ্গল ট্যুরস লিমিটেড : এই প্রতিষ্ঠানের নানা প্যাকেজের মধ্যে রয়েছে :১. ঢাকা-সুন্দরবন-ঢাকা, তিন রাত চার দিন, ১০ হাজার ৫০০ টাকা। ২. ঢাকা-বগুড়া-রাজশাহী-ঢাকা, দু'রাত তিন দিন। ৩. ঢাকা-সিলেট-শ্রীমঙ্গল-ঢাকা, দু'রাত তিন দিন। ৪. ঢাকা-কক্সবাজার-টেকনাফ-সেন্টমার্টিন-ঢাকা, তিন রাত চার দিনের প্যাকেজ। ফোন :৮৮৫৭৪২৪,

    জার্নি প্লাস :

    ঢাকা-রাঙামাটি-বান্দরবান-ঢাকা, তিন রাত তিন দিন; ৭ হাজার ৫০০ টাকা। ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা, তিন দিন দু'রাত; ৬ হাজার ৫০০ টাকা।

    ফোন :০১৮১৯২২৭৯০১,

    দ্য গাইড ট্যুরস লিমিটেড : ১. ঢাকা-বান্দরবান-ঢাকা, কটেজে বাঁশের ঘরথ ১০ হাজার ৫০০ টাকা। ২. ঢাকা-সুন্দরবন-ঢাকা, চার দিন তিন রাতথ ১৩ হাজার ৩০০ টাকা। ৩. ঢাকা-শ্রীমঙ্গল-ঢাকা, দু'রাত তিন দিনথ ১৩ হাজার ৫০০ টাকা। আরও আছে শীতলক্ষ্যা নদীতে নৌবিহার, জনপ্রতি ৪ হাজার ৫০০ টাকা। ফোন :৯৮৬২২০৫,

    রিভার অ্যান্ড গ্রিন ট্যুরস : ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা, ঢাকা-সেন্টমার্টিন-ঢাকা, ঢাকা-সুন্দরবন-ঢাকা, ঢাকা-সিলেট-ঢাকা ইত্যাদি। ফোন :৮৮২৭৮৭৯,

    সুন্দরবন ট্যুরস অ্যান্ড রিসোর্ট : ঢাকা-সুন্দরবন-ঢাকা, ঢাকা-কুয়াকাটা-সুন্দরবন-ঢাকা, ঢাকা-কক্সবাজার-সীতাকু -ঢাকা প্যাকেজ। ফোন :০১৭১১২৬৬৪৮২,

    অবকাশ পর্যটন লিমিটেড ঢাকা-সেন্টমার্টিন-ঢাকা, ঢাকা-নিঝুমদ্বীপ-ঢাকা, ঢাকা-সুন্দরবন-ঢাকা, ঢাকা-কুয়াকাটা-ঢাকা। ফোন :০১৭১১১৭৩৪৩৪, ওয়েব িি:.িধনধশধংযঢ়ধৎলধঃধহ.পড়স

    • সর্বশেষ
    • সর্বাধিক পঠিত
    close