‘ভিলেন’ অঙ্কুশের নতুন লুক
ছবি দেখে যে কেউ বলবে ভদ্রলোক। চশমার পেছনে শান্ত দুটি চোখ। নেগেটিভিটির লেশমাত্র নেই। একবার দেখলেই তার স্বভাব চরিত্র বলে দেওয়া সহজ। কিন্তু শান্ত দুটি চোখে যে কিছুতেই মন দেওয়া চল না। বারবার দৃষ্টি চলে যাচ্ছে সেই রিভলভারের দিকে৷ এই মানুষটার আসল পরিচয় কী? খারাপ না ভালো? কেমন তার স্বভাব? ছবিটি দেখলেও আপনার মধ্যেও এমনই মিক্সড ফিলিংস কাজ করবে৷ সদ্য নিজের ছবির নতুন লুক আনভিল করলেন অঙ্কুশ।
যেখানে তার লুকে অসংখ্য মেয়েরা তো ঘায়েল হয়েইছে সঙ্গে ‘ভিলেন’ ছবি নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠছে দর্শকমহলে। হিরো-হিরোইন প্রেম, নায়কের ধুন্ধুমার অ্যাকশন দৃশ্য, ড্রামায় ভরপুর কমার্শিয়াল বাংলা ছবি। অবশেষে খলনায়কের সঙ্গে লড়ে সত্যের জয়, সততার জয়৷ এই হল গতানুগতিক ছবির কাহিনি। তবে আর নয়, টলিপাড়ায় এন্ট্রি নিয়ে নিয়েছেন ‘ভিলেন’। যার সতর্কাবার্তায় বহুদিন ধরেই ঘুরে ফিরে বেড়াচ্ছিল সোশ্যাল মিডিয়ার আনাচে কানাচে। কী সেই বার্তা? আর হিরোদের হিরোগিরি নয়, এবার ভিলেনের ভিলেনগিরিতে কাঁপবে গোটা বাংলা। সেই প্রতিশ্রুতিকে বজায় রেখে দিন কতক আগে মুক্তি পেয়েছে ‘ভিলেন’ ছবির ফার্স্ট লুক।
সম্পর্কিত খবর
মুখে নৃশংসতার ছাপ, তীক্ষ্ণ দুই চোখে নেই কোনো ভয়, মৃত্যুকে জয় করার ক্ষমতা রাখে সে৷ ‘ভিলেন’। যেই অভিনেতা অঙ্কুশকে দর্শক এতদিন দেখে এসেছে, তা যেন আপাদমস্তক পাল্টে গিয়েছে। এ কেমন অঙ্কুশ! পোস্টারে তার হাবভাব বলে দিচ্ছে এক নিমেষে সব শেষ করে দেবে সে। কিন্তু অফিশিয়াল পোস্টারে রয়েছে ইন্টারেস্টিং একটা দিক। অঙ্কুশের ঘৃণা, হিংসা ভরা চোখে কোথাও যেন রয়েছে চাপা দুঃখ। দু’চোখের আড়ালে রয়েছে না বলা অনেক কথা। এমন কোনও কারণ যা তাঁকে ভিলেন হতে বাধ্য করেছে৷ কী সেই কারণ? তাই জানা যাবে এবারের পূজায়।
অঙ্কুশ ছাড়াও পোস্টারের আরেক চমক মিমি চক্রবর্তী। ফার্স্ট লুক দেখে অগণিত প্রশ্ন মাথাচারা দিয়ে উঠছে ভক্তদের মনে। পোস্টার মুক্তি পাওয়ার দশ মিনিটের মধ্যে অংসখ্য রিট্যুইট হয়ে গিয়েছে। একটা বাজও ক্রিয়েট করে ফেলেছে ‘ভিলেন’। একের পর এক অনুরাগীদের প্রশংসায় ভরছে কমেন্টবক্স। -কোলকাতা ২৪।
/এ আই